আমি কোনো সাহিত্যবোদ্ধা নই। তবে বাল্যকাল থেকে প্রকৌশলী হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করলেও বাংলা সাহিত্য পড়তে শুরু করেছিলাম সেই বাল্যেই। ষাটের দশকে সব শিক্ষিত মধ্যবিত্ত বাঙালি পরিবারেই বাংলা কবিতা, গল্প, উপন্যাস প্রভৃতি পড়া স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। আমাদের পুরোনো ঢাকার গেন্ডারিয়ার বাসাও তার ব্যতিক্রম ছিল না।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে জাতীয়তাবাদ একটি কেন্দ্রীয় ইস্যু, যা শুধু পরিচয়ের প্রশ্নই নয়, রাষ্ট্রের সাংস্কৃতিক ও আদর্শিক ভিত্তি নির্ধারণেও মুখ্য ভূমিকা পালন করে।
‘বাঙালি’ শব্দটি শুনলেই আপনার মনে কীসের ছবি ভেসে ওঠে—চ্যাটজিপিটি এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে, ‘বাঙালি’। শব্দটি শুনলেই আমার মনে যে ছবিটা ভেসে ওঠে, তা খুবই রঙিন, প্রাণবন্ত আর আবেগঘন। আমি কল্পনা করি—একটি সংস্কৃতিমনস্ক সমাজ, যেখানে রবীন্দ্রসংগীত বাজছে; বইয়ের গন্ধে ভরা এক বিকাল, চায়ের কাপ হাতে একদল মানুষ
বাঙালি সংস্কৃতি লালন করে পান্তা, আলু ভর্তা, ইলিশ এবং সাংস্কৃতি অনুষ্ঠানে নববর্ষকে বরণ করেছে দশ সংগঠন। সোমবার বেলা ১১টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্ত মঞ্চে বর্ষবণের আয়োজন করা হয়।